খাদ্যশস্যের বাজারমূল্যের উর্দ্ধগতি প্রবণতা রোধ এবং নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠিকে মূল্য সহায়তা প্রদানের জন্য বিভাগীয় ও জেলা শহরগুলোতে এবং উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে ন্যায্য মূ্ল্যে ওমএস খাতে চাল ও আটা বিক্রয় প্রচলন।
উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য প্রদান ও নিরাপত্তা মজুদ গড়ার জন্য কৃষকদের নিকট থেকে সরাসরি ৭ লাখ মে: টন ধান ক্রয়।
মংলায় ৫০ হাজার মে: টন ধারণক্ষমতার সাইলো নির্মাণ।
ঢাকার পোস্তগোলায় আধুনিক ময়দাকল স্থাপন।
৮৫ কেজির স্থলে শ্রমবান্ধব ৩০ ও ৫০ কেজির বস্তা ব্যবহার।
ভিজিডি খাতে পুষ্টি চাল বিতরণ।
শ্রীলংকায় ২৫ হাজর মে: টন চাল রপ্তানি।
নেপালে ২০ হাজর মে: টন চাল অনুদান প্রদান।
পল্লী অঞ্চলে বাড়ীতে বাড়ীতে পারিবারিক সাইলো স্থাপন।
অত্যাধুনিক রাইচ সাইলো ও গমের সাইলো নির্মাণ।
সারাদেশে গুদামের ধারণক্ষমতা ১৫ লাখ মে:টন হতে ২১ লাখ মে: টনে উন্নীতকরণ এবং পর্যায়ক্রমে ২৭ লাখ মে:টনে উন্নীতকরণের কার্যক্রম গ্রহণ।
বগুড়ায় সান্তাহারে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বহুতল বিশিষ্ট খাদ্য গুদাম নির্মাণ।